কৌশলে মামীর সাথে চুদাচুদির গল্প
চুদাচুদির গল্প... আমাদের পরিবারের
কাজকাম অত্যাধিক
বেশী।
মাকে সাহায্য করার জন্য সবসময়
কাজের মেয়ে রাখতে হয়।আমাদের
প্রথম
কাজের মেয়ে যখন দেখেছি তখন আমার
বাড়ায়
কোন অনুভুতি ছিলনা।দ্বিতীয় কাজের
মেয়ে রাখার সময়ে আমার বাড়া
পরিস্ফুট
ছিল। আমার বয়স তখন ১৭ কি ১৮ বছর।
কাজের মেয়েটি আসলে কাজের
মেয়ে ছিলনা,বাস্তবে সে ছিল আমার
দুরসম্পর্কের মামী। আমার মায়ের
খালাত
ভাই ঐ
মাগীকে কোত্থেকে বিয়ে করে
আনে পরিবার
কেউ জানতনা। তাই
তাদেরকে বাড়ীতে স্থান না
দেওয়ায়
আমাদের বাড়ীতে এনে রাখে। কিন্তু
আমার
মামা আমাদের বাড়ীতে থাকতনা।
আমার ঐ
মামী আমাদের বাড়ীতে কাজের
মেয়ের
মত সারাদিন কাজ করত আর রাত্রে
আমাদের
বৃহৎ পাকের
ঘরে একলা থাকত। আমার মাগী
মামীটার
দুধ ছিল বেশ বড় বড়, তরকারী কাটার সময়
হাটু গেড়ে বসলে রানের চাপে
মামীর দুধ
দুটো উপরের দিকে ঠেলে উঠত,
ব্লাউজের
ফাক দিয়ে স্পষ্ট দেখা যেত, আর আমি
মামীর
অলক্ষে চেয়ে চেয়ে দেখতাম।
মামির ভরাট দেহটাতে পাচার গঠন
ছিল
অত্যন্ত আকর্ষনীয় এবং সেক্সী।তার
সারা অঙ্গ ছি যৌবনে ভরা।
মাঝে মাঝে মামী আমার গোপনে
তার দুধ
দেখা লক্ষ্য করত আর একটু একটু করে মুচকী
হাসত। একদিন মামী মরিচ পিশছিল আর
আমি
তার
বগলের নীচ দিয়ে তার বিশাল
দুধগুলো দেখছিলাম আর ভাবছিলাম
যদি এই দুধগুলো একবার চোষতে
পারতাম,
ভাবতে ভাবতে আমার ধোন
বেটা খাড়াইয়া গেল, আমি তা
সামনে
কাপড়ের
ভিতরে আস্তে হাত মেরে মাল
ফেলে দিলাম, ভিজা কাপর আর
হাতের
খেচানী দেখে বুঝতে পারল
যে আমি হেন্ডল করছি। মামী হাসল
কিন্তু
কিছুই বললনা। তার হাসী দেখে আমি
বুঝতে
পারলাম যে আমার
মামীকে দিয়ে আমার কাজ হবে।
একদিন
দুপুরে ঘরের সবাই ঘুম, মামি শুয়ে আছে,
আমি আমার বিছানায় শুয়ে আছি, মনে
হল
মামীকে একবার দেখে আসি।
দেকলাম মামী চিৎ অবস্থায় ঘুমে, তার
পুরো শরীরে কোন চাদর নাই,
তবে মুখটা শারীর আঁচল দিয়ে ঢাকা।
আমার আগমন জানতে পারল কিনা
জানিনা,
আমি তার পাশে আস্তে করে বসলাম,
গোটা শরীর কাপছিল, ভয় হচ্ছে যদি
মাকে
বলে দেয়, তার
আপাদমস্তক চেয়ে নিলাম,শাড়ীর আঁচল
কিছু মুখের উপর আর কিছ দুধের উপর, পেট
সম্পুর্ন খালী, নাভীর নীচে শারীর
পেচ,
শারীর কিছু অংশ যেন গুদের ভিতর
ঢুকানো পা লম্বা করে সোজা হয়ে
শুয়ে আছে,
ভয়ে ভয়ে মামীর দুধের উপর হাত
দিলাম,
তৎক্ষনাত আমার সমস্ত শরীরে বিদ্যুৎ
চমকে গেল।কতবড় দুধ! কি নরম!
কেপে কেপে মামীর দুধ টিপছি,তারপর মামি আমাকে দেখে মুসকি হেসে দুধ টিপতে দিল,
এরকম করে প্রায় দুধ গুলু টিপতাম।
মাঝেমধ্যে গুদে হাত দিতাম.. পরে বাকি গুলু শেয়ার করবো
কাজকাম অত্যাধিক
বেশী।
মাকে সাহায্য করার জন্য সবসময়
কাজের মেয়ে রাখতে হয়।আমাদের
প্রথম
কাজের মেয়ে যখন দেখেছি তখন আমার
বাড়ায়
কোন অনুভুতি ছিলনা।দ্বিতীয় কাজের
মেয়ে রাখার সময়ে আমার বাড়া
পরিস্ফুট
ছিল। আমার বয়স তখন ১৭ কি ১৮ বছর।
কাজের মেয়েটি আসলে কাজের
মেয়ে ছিলনা,বাস্তবে সে ছিল আমার
দুরসম্পর্কের মামী। আমার মায়ের
খালাত
ভাই ঐ
মাগীকে কোত্থেকে বিয়ে করে
আনে পরিবার
কেউ জানতনা। তাই
তাদেরকে বাড়ীতে স্থান না
দেওয়ায়
আমাদের বাড়ীতে এনে রাখে। কিন্তু
আমার
মামা আমাদের বাড়ীতে থাকতনা।
আমার ঐ
মামী আমাদের বাড়ীতে কাজের
মেয়ের
মত সারাদিন কাজ করত আর রাত্রে
আমাদের
বৃহৎ পাকের
ঘরে একলা থাকত। আমার মাগী
মামীটার
দুধ ছিল বেশ বড় বড়, তরকারী কাটার সময়
হাটু গেড়ে বসলে রানের চাপে
মামীর দুধ
দুটো উপরের দিকে ঠেলে উঠত,
ব্লাউজের
ফাক দিয়ে স্পষ্ট দেখা যেত, আর আমি
মামীর
অলক্ষে চেয়ে চেয়ে দেখতাম।
মামির ভরাট দেহটাতে পাচার গঠন
ছিল
অত্যন্ত আকর্ষনীয় এবং সেক্সী।তার
সারা অঙ্গ ছি যৌবনে ভরা।
মাঝে মাঝে মামী আমার গোপনে
তার দুধ
দেখা লক্ষ্য করত আর একটু একটু করে মুচকী
হাসত। একদিন মামী মরিচ পিশছিল আর
আমি
তার
বগলের নীচ দিয়ে তার বিশাল
দুধগুলো দেখছিলাম আর ভাবছিলাম
যদি এই দুধগুলো একবার চোষতে
পারতাম,
ভাবতে ভাবতে আমার ধোন
বেটা খাড়াইয়া গেল, আমি তা
সামনে
কাপড়ের
ভিতরে আস্তে হাত মেরে মাল
ফেলে দিলাম, ভিজা কাপর আর
হাতের
খেচানী দেখে বুঝতে পারল
যে আমি হেন্ডল করছি। মামী হাসল
কিন্তু
কিছুই বললনা। তার হাসী দেখে আমি
বুঝতে
পারলাম যে আমার
মামীকে দিয়ে আমার কাজ হবে।
একদিন
দুপুরে ঘরের সবাই ঘুম, মামি শুয়ে আছে,
আমি আমার বিছানায় শুয়ে আছি, মনে
হল
মামীকে একবার দেখে আসি।
দেকলাম মামী চিৎ অবস্থায় ঘুমে, তার
পুরো শরীরে কোন চাদর নাই,
তবে মুখটা শারীর আঁচল দিয়ে ঢাকা।
আমার আগমন জানতে পারল কিনা
জানিনা,
আমি তার পাশে আস্তে করে বসলাম,
গোটা শরীর কাপছিল, ভয় হচ্ছে যদি
মাকে
বলে দেয়, তার
আপাদমস্তক চেয়ে নিলাম,শাড়ীর আঁচল
কিছু মুখের উপর আর কিছ দুধের উপর, পেট
সম্পুর্ন খালী, নাভীর নীচে শারীর
পেচ,
শারীর কিছু অংশ যেন গুদের ভিতর
ঢুকানো পা লম্বা করে সোজা হয়ে
শুয়ে আছে,
ভয়ে ভয়ে মামীর দুধের উপর হাত
দিলাম,
তৎক্ষনাত আমার সমস্ত শরীরে বিদ্যুৎ
চমকে গেল।কতবড় দুধ! কি নরম!
কেপে কেপে মামীর দুধ টিপছি,তারপর মামি আমাকে দেখে মুসকি হেসে দুধ টিপতে দিল,
এরকম করে প্রায় দুধ গুলু টিপতাম।
মাঝেমধ্যে গুদে হাত দিতাম.. পরে বাকি গুলু শেয়ার করবো

Comments
Post a Comment